
নির্বাচনে জয় পরাজয় থাকবেই। পরাজয়ের শক্ত ভিত্তিই তৈরী করে দেবে কাঙ্খিত বিজয় অর্জনের প্রেরণা। অনেক প্রার্থী বলে থাকেন ফলাফল মেনে নেওয়ার মানসিকতা আছে। তবে বাস্তবতা ভিন্ন।
নতুন খবর হচ্ছে, দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন শেষে নির্বাচন কমিশন সচিব (ইসি) মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার বলেছেন, ৮৪৫টি ইউনিয়নে ভোট হলো। আমরা তো মনে করি খুব ভালো ইলেকশন হয়েছে। দু’একটি ঘটনা, যেমন যে যে জায়গায় ঘটনা ঘটেছে, সেখানে কেন্দ্রগুলো আমরা বন্ধ করে দিয়েছি। ছয়টা জায়গায় আমাদের কাছে রিপোর্ট আছে, সেই ছয়টা জায়গায় কেন্দ্রেই ভোট বন্ধ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় তিনি নির্বাচন ভবনে এ প্রতিক্রিয়া জানান।
ইসিসচিব বলেন, আমরা নরসিংদীতে, রায়পুরাতে দেখেছি সকাল বেলা প্রার্থীরা নিজেদের মধ্যে মারামারি করে মারা গেলেন। আরেকটি ঘটনাতেও প্রার্থীরা নিজেদের মধ্যে ইমোশনাল হয়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, এক পর্যায়ে একটি ঘটনা ঘটেছে। অর্থাৎ যতগুলো ঘটনা ঘটেছে এভাবেই ঘটেছে। নিঃসন্দেহে এটা খুব দুঃখজনক। কিন্তু এতো বড় নির্বাচন, আমরা যদি গত ২০১৬ সালের সঙ্গে তুলনা করি, তাহলে এটি কোনো ব্যাপারই, ইয়ে মানে তুলনাই করতে পারেন না। অনেক কম, অনেক কম।
তিনি বলেন, আমাদের বিষয়টি হলো, একটি জীবনও যাতে না যায়। এটি হলো আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা। এটি আমরা মনে করি পরবর্তী যে নির্বাচন হবে, যারা প্রার্থী আছে, প্রার্থীর অনুসারী আছে এবং অন্যান্য সেবাগ্রহীতা যারা এর সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন, সবাই সহনশীল হবেন। এবং আমরা মনেকরি এটি, পরবর্তীতে আরো ভালো নির্বাচন হবে। হতাহতের ঘটনা আরো কম ঘটবে।